বুধবার, ২৮ মে ২০২৫, ০১:৩১ অপরাহ্ন
মাত্র দুই সপ্তাহ আগে বিদ্রোহীদের এক আকস্মিক সশস্ত্র অভিযানে আসাদ সরকারের পতন হয়।
আল-কায়েদার একটি শাখা সংগঠন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল এই দলটি।
সাক্ষাৎকারে তিনি আরো বলেন, ‘এখন, এত কিছু হওয়ার পরে, নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা উচিত। কারণ নিষেধাজ্ঞাগুলো ছিল পুরনো শাসনব্যবস্থার বিরুদ্ধে। শোষক ও শোষিত উভয় পক্ষের সঙ্গে একই আচরণ করা সংগত নয়।’
মাত্র দুই সপ্তাহ আগে বিদ্রোহীদের এক আকস্মিক সশস্ত্র অভিযানে আসাদ সরকারের পতন হয়।
আল-কায়েদার একটি শাখা সংগঠন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল এই দলটি।
সাক্ষাৎকারে এইচটিএসকে সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার দাবি জানান আল-শারা। তিনি বলেন, ‘এইচটিএস কোনো সন্ত্রাসী দল নয়। তারা কখনো বেসামরিক বা বেসামরিক এলাকাকে টার্গেট করেনি।
তিনি আফগানিস্তানের আদলে সিরিয়াকে গড়ে তোলার সম্ভাবনার বিষয়টি উড়িয়ে দিয়েছেন। শারা বলেন, ‘দেশ দুটি খুবই ভিন্ন এবং ভিন্ন ঐতিহ্যের। আফগানিস্তান একটি উপজাতীয় সমাজ বা গোষ্ঠীভিত্তিক সমাজব্যবস্থা।’ তিনি বলেন, ‘সিরিয়ায় মানুষের চিন্তাধারা ভিন্ন।’
তিনি আরো বলেন, তিনি নারীশিক্ষায় বিশ্বাসী। ২০১১ সাল থেকে বিদ্রোহীদের দখলে থাকা সিরিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশের কথা উল্লেখ করে শারা বলেন, ‘আট বছরেরও বেশি সময় ধরে ইদলিবে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। আমি মনে করি, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ৬০ শতাংশের বেশি নারী রয়েছে।’
আল-শারাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, সিরিয়ায় মদ্যপান অনুমোদন করা হবে কি না? জবাবে তিনি বলেন, ‘অনেক বিষয় নিয়ে আমার মন্তব্য করার অধিকার নেই। কারণ, এগুলো আইনি ব্যাপার।’
তিনি আরো বলেছেন, ‘সংবিধান লেখার জন্য আইন বিশেষজ্ঞদের একটি সিরিয়ান কমিটি থাকবে। তারা সিদ্ধান্ত নেবে এবং যেকোনো শাসক বা রাষ্ট্রপতিকে আইন মেনে চলতে হবে।’
শারা পুরো সাক্ষাৎকারজুড়ে বেশ স্বাভাবিক ছিলেন। বেসামরিক পোশাক পরেছিলেন এবং এইচটিএসের অতীত কট্টরপন্থা পেছনে ফেলে আসার বিষয়ে সবার আস্থা অর্জনের চেষ্টা করেছেন। তবে অনেক সিরীয় তার বক্তব্যে আস্থা রাখতে পারছেন না। আগামী কয়েক মাসে সিরিয়ার নতুন শাসকদের কর্মকাণ্ড নির্দেশ করবে, আসলে তারা সিরিয়াকে কোন রূপে দেখতে চায় এবং শাসন করতে চায়।
সাক্ষাৎকারে এইচটিএসকে সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার দাবি জানান আল-শারা। তিনি বলেন, ‘এইচটিএস কোনো সন্ত্রাসী দল নয়। তারা কখনো বেসামরিক বা বেসামরিক এলাকাকে টার্গেট করেনি।
তিনি আফগানিস্তানের আদলে সিরিয়াকে গড়ে তোলার সম্ভাবনার বিষয়টি উড়িয়ে দিয়েছেন। শারা বলেন, ‘দেশ দুটি খুবই ভিন্ন এবং ভিন্ন ঐতিহ্যের। আফগানিস্তান একটি উপজাতীয় সমাজ বা গোষ্ঠীভিত্তিক সমাজব্যবস্থা।’ তিনি বলেন, ‘সিরিয়ায় মানুষের চিন্তাধারা ভিন্ন।’
তিনি আরো বলেন, তিনি নারীশিক্ষায় বিশ্বাসী। ২০১১ সাল থেকে বিদ্রোহীদের দখলে থাকা সিরিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশের কথা উল্লেখ করে শারা বলেন, ‘আট বছরেরও বেশি সময় ধরে ইদলিবে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। আমি মনে করি, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ৬০ শতাংশের বেশি নারী রয়েছে।’
আল-শারাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, সিরিয়ায় মদ্যপান অনুমোদন করা হবে কি না? জবাবে তিনি বলেন, ‘অনেক বিষয় নিয়ে আমার মন্তব্য করার অধিকার নেই। কারণ, এগুলো আইনি ব্যাপার।’
তিনি আরো বলেছেন, ‘সংবিধান লেখার জন্য আইন বিশেষজ্ঞদের একটি সিরিয়ান কমিটি থাকবে। তারা সিদ্ধান্ত নেবে এবং যেকোনো শাসক বা রাষ্ট্রপতিকে আইন মেনে চলতে হবে।’
শারা পুরো সাক্ষাৎকারজুড়ে বেশ স্বাভাবিক ছিলেন। বেসামরিক পোশাক পরেছিলেন এবং এইচটিএসের অতীত কট্টরপন্থা পেছনে ফেলে আসার বিষয়ে সবার আস্থা অর্জনের চেষ্টা করেছেন। তবে অনেক সিরীয় তার বক্তব্যে আস্থা রাখতে পারছেন না। আগামী কয়েক মাসে সিরিয়ার নতুন শাসকদের কর্মকাণ্ড নির্দেশ করবে, আসলে তারা সিরিয়াকে কোন রূপে দেখতে চায় এবং শাসন করতে চায়।